ঢাকা, ২০ মে, ২০২৫ || ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
Breaking:
সাত কলেজে নতুন প্রশাসক, প্রধান দপ্তর ঢাকা কলেজে      ভোক্তা এবং ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত ও বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা     
Mukto Alo24 :: মুক্ত আলোর পথে সত্যের সন্ধানে
সর্বশেষ:
  মিছিল থেকে আওয়ামী লীগের ১১ নেতাকর্মী আটক        বিমানবন্দর থেকে অভিনেত্রী নুসরাত ফারিয়া আটক        আ. লীগের যারা অপকর্মে জড়িত নয় তারা বিএনপিতে আসতে পারে : আমীর খসরু        করিডর ও বন্দর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ নয়     
১৩২৭২

কাবা শরিফ ছিল ছায়ামুক্ত আজ মধ্যাহ্নে

অনলাইন ডেস্ক

প্রকাশিত: ২৮ মে ২০১৪   আপডেট: ১০ জুন ২০১৪

ফাইল ছবি।

ফাইল ছবি।

পবিত্র কাবা শরিফের সরাসরি উপরে অবস্থান করে সূর্য।আজ ২৮ মে দুপুরে মক্কার বহু মানুষ এ ঘটনা প্রত্যক্ষ করে। অনেকেই এ ঘটনার ভিডিও ইউটিউবে পোস্ট করেছেন। জেদ্দা অ্যাস্ট্রোনোমিক্যাল সোসাইটি এক বিবৃতিতে আগেই সূর্য সরাসরি উপরে আসার তথ্য জানিয়েছিল।বাংলাদেশের স্থানীয় সময় অনুযায়ী দুপুর ৩টা ১৮ মিনিটে ঘটেছে এ ঘটনা। এ সময় সূর্যের কেন্দ্রবিন্দুটি এই কাবার ঠিক উপরে উঠে আসে। ফলে আজ মধ্যাহ্নে কাবা শরীফের কোনো ছায়া ছিল না। তবে এ সময় সূর্যের দিকে খালি চোখে তাকাতে নিষেধ করেছিলেন বিজ্ঞানীরা।এমন ঘটনা ঘটার কথা মহাকাশ বিজ্ঞানীরা আগেই জানিয়েছিলেন। মক্কা নগরীতে স্থানীয় সময় বুধবার ভোর ৫টা ৩৮ মিনিটে সূর্যোদয় হয়। কাবার উত্তর-পূর্ব দিক থেকে সূর্য ধীরে ধীরে উপরে উঠতে শুরু করে এবং দুপুর ১২টা ১৮ মিনিটে তা ঠিক কাবা শরিফের মাথায় উঠে আসে।

এ কারণে সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য হলেও পবিত্র এই ঘরের কোনো দিকে কোনো ছায়া ছিল না। কাবা শরিফের জন্য সূর্যের এই অবস্থানকে ছায়াশূন্য (জিরো শ্যাডো) অবস্থা বলেই চিহ্নিত করেন মহাকাশ বিজ্ঞানীরা। আর বছরে অন্তত দুইবার পবিত্র মক্কা নগরীর ক্ষেত্রে ঘটনাটি ঘটে।গবেষকরা জানান, পবিত্র কাবাঘরটি বিষুবরেখা ও কর্কটক্রান্তির মাঝখানে অবস্থিত হওয়ার কারণেই এমনটা ঘটে। ২৮ মে ছাড়া প্রতি বছর ১৬ জুলাই তারিখেও একই ঘটনা ঘটে বলে জানান তারা।পৃথিবীর অক্ষরেখায় সূর্য ২৩.৫ ডিগ্রি কৌণিক অবস্থান নিয়ে বিষুবরেখার উত্তর ও দক্ষিণ দিকে ঘুরতে থাকে। এভাবে একবার উত্তর গোলার্ধে একবার দক্ষিণ গোলার্ধে যায়। আর এই আসা যাওয়ার পথে বছরে দুইবার সরাসরি উপরে অবস্থান নিয়ে পবিত্র কাবা শরিফকে ছায়াশূন্য করে দেয়।

সূত্র : আরব নিউজ

আরও পড়ুন
শিক্ষা ও গবেষণা বিভাগের সর্বাধিক পঠিত