ঢাকা, ০৭ আগস্ট, ২০২৫ || ২৩ শ্রাবণ ১৪৩২
Breaking:
বিএনপি উত্তর বা দক্ষিণপন্থী নয়, মধ্যপন্থী দল : সালাহউদ্দিন আহমদ      নির্বাচনের মাধ্যমে চূড়ান্ত বিজয় অর্জিত হবে: গয়েশ্বর চন্দ্র রায়     
Mukto Alo24 :: মুক্ত আলোর পথে সত্যের সন্ধানে
সর্বশেষ:
  এনসিপি নেতারা কক্সবাজারে যেতেই পারেন, কিন্তু লুকোচুরি কেন? প্রশ্ন রিজভীর        দুদকের মামলায় কলিমউল্লাহ কারাগারে        জুলাই ঘোষণাপত্র পক্ষপাতদুষ্ট, ইতিহাস বিকৃতির অপচেষ্টা লক্ষ্য করা গেছে: গণফোরাম     
৬৪

দুদকের মামলায় কলিমউল্লাহ কারাগারে

মুক্তআলো২৪.কম

প্রকাশিত: ৭ আগস্ট ২০২৫  

দুদকের মামলায় কলিমউল্লাহ কারাগারে

দুদকের মামলায় কলিমউল্লাহ কারাগারে


দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মামলায় গ্রেপ্তার রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক নাজমুল আহসান কলিমউল্লাহকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. জাকির হোসেন গালিবের আদালত শুনানি শেষে এ আদেশ দেন। 

এদিন তাকে আদালতে হাজির করা হয়। এরপর দুদক তাকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন।এ সময় আসামিপক্ষে জামিন চেয়ে আবেদন করেন। অন্যদিকে রাষ্ট্রপক্ষ জামিনের বিরোধিতা করেন। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আদালত তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। 

এর আগে বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকার একটি বাসা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)।
এর আগে গত ১৮ জুন দুদকের সহকারী পরিচালক মিনহাজ বিন ইসলাম বাদী হয়ে কলিমউল্লাহসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা করে। এ মামলার অন্য আসামিরা হলেন, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ও প্রকল্প পরিচালক এ কে এম নূর-উন-নবী, সাবেক নির্বাহী প্রকৌশলী ও দরপত্র মূল্যায়ন কমিটির সদস্যসচিব মো. জাহাঙ্গীর আলম, ঠিকাদার মো. আ. সালাম বাচ্চু এবং এম এম হাবিবুর রহমান।
মামলার এজাহারে বলা হয়, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশ, অপরাধজনক বিশ্বাসভঙ্গ, ক্ষমতার অপব্যবহার করে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় উন্নয়ন প্রকল্পের অনুমোদিত ডিপিপি উপেক্ষা করে নকশা পরিবর্তন করেন। তারা ৩০ কোটি টাকা মূল্যের বেশি চুক্তি মন্ত্রণালয় বা বিভাগের অনুমোদন ছাড়া করেন।
ঠিকাদারের রানিং বিল থেকে কেটে নেওয়া নিরাপত্তা জামানতকে এফডিআর হিসেবে ব্যাংকে জমা রাখা এবং সেইউ এফডিআর ঠিকাদারকে লোন দেওয়ার জন্য নো অবজেকশন সার্টিফিকেট অনুমোদন তথা গ্যারান্টার হয়ে বিশ্ববিদ্যালয় সরকারের চার কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে। ঠিকাদারের সঙ্গে চুক্তিতে অগ্রিম অর্থ দেওয়ার কোনও আইন না থাকা সত্ত্বেও অগ্রিম বিল দেন এবং অগ্রিম দেওয়া বিল সমন্বয়ের আগেই বিলের বিপরীতে প্রদত্ত ব্যাংক গ্যারান্টিগুলো অবমুক্ত করা হয়। প্রথম পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের দেওয়া ড্রইং বা ডিজাইন না মেনে সরকারি খাতে ক্রয় পদ্ধতির বিধি বহির্ভূতভাবে দ্বিতীয় পরামর্শক প্রতিষ্ঠান নিয়োগ দেওয়া হয়। অস্বাভাবিক হারে মূল্য দাখিল বা ফ্রন্ট লোডিং থাকা সত্ত্বেও পিপিআর ২০০৮ এর বিধান অনুযায়ী দরপত্র মূল্যায়ন না করার অভিযোগ রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে।







মুক্তআলো২৪.কম

 
আরও পড়ুন
রাজনীতি বিভাগের সর্বাধিক পঠিত