ঢাকা, ২১ জুলাই, ২০২৫ || ৬ শ্রাবণ ১৪৩২
Breaking:
নিহত বেড়ে ১৯, আহত বেড়ে দেড় শতাধিক     
Mukto Alo24 :: মুক্ত আলোর পথে সত্যের সন্ধানে
সর্বশেষ:
  বিমান বিধ্বস্তে নিহতদের মৃতদেহ শনাক্তের পরপরই পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে        বিমান বিধ্বস্তে আহতদের চিকিৎসায় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারিতে হটলাইন চালু        বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় আগামীকাল রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা        যেভাবে মাইলস্টোন স্কুলের ওপর আছড়ে পড়ল বিমান     
১২১

কাঠগড়ায় ক্ষিপ্ত হয়ে চিৎকার করলেন হাজি সেলিম

মুক্তআলো২৪.কম

প্রকাশিত: ৯ এপ্রিল ২০২৫  

কাঠগড়ায় ক্ষিপ্ত হয়ে চিৎকার করলেন হাজি সেলিম

কাঠগড়ায় ক্ষিপ্ত হয়ে চিৎকার করলেন হাজি সেলিম


হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার শুনানিতে গিয়ে কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে আইনজীবীর ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে চেঁচামেচি করলেন ঢাকা-৭ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য হাজি সেলিম।

বুধবার (৯ এপ্রিল) সকালে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জি এম ফারহান ইশতিয়াকের আদালতে তাকে তোলা হয়। 

এ সময় বিভিন্ন মন্ত্রী-এমপি আসামিরাও ছিলেন। তবে কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে নিজের আইনজীবীর প্রতি হঠাৎ ক্ষেপে যান হাজি সেলিম।

এ সময় এতই রেগে যান যে ওকালতনামায় স্বাক্ষর করতে অস্বীকৃতি জানান তিনি। পরে তাকে বোঝানোর পর তিনি স্বাক্ষর করেন। এরপর যাত্রাবাড়ী থানার হত্যা মামলায় হাজি সেলিমকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।

হাজি সেলিমের চিৎকার শুনে এজলাসে উপস্থিত অন্যরা হতবাক হয়ে যান।
হাজি সেলিমের মেজাজ হারানোর বিষয় তার আইনজীবীর সঙ্গে এ সময় কথা বলেন কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে থাকা সাবেক সংসদ সদস্য সাদেক খান।

সাদেক খান তখন আইনজীবী প্রাণ নাথ রায়কে উদ্দেশে বলেন, ‘কারাগারে সমস্যায় রয়েছেন হাজি সেলিম। হাজি সেলিমের কথা কারাগারে কেউ বোঝেন না। খাওয়াদাওয়ায় সমস্যা হচ্ছে।

এ বিষয়ে হাজি সেলিমের আইনজীবী শ্রী প্রাণ নাথ বলেন, ‘আমার মক্কেল কথা বলতে পারেন না। কারাগারে খাবার খেতে পারেন না। কাউকে কোনো কিছু বোঝাতে পারেন না। এই অভিমানে আমার ওপর রেগে গেছিলেন। এ জন্য তিনি ওকালতনামায় স্বাক্ষর করতে চাচ্ছিলেন না।

কিছুক্ষণ বোঝানোর পর তিনি স্বাক্ষর করেন। তাকে বলেছি, সিস্টেমের বাইরে তো কিছু করতে পারব না।’

তিনি আরো বলেন, ‘আমার মক্কেলকে ১৯ মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। বিভিন্ন মামলায় রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। এখনো ১০ দিনের রিমান্ড পেন্ডিং রয়েছে ‘

মামলার সূত্রে জানা গেছে, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে গত ২১ জুলাই দুপুর আড়াইটায় যাত্রাবাড়ী থানাধীন ফুটওভার ব্রিজ নিচে ছাত্র-জনতার সঙ্গে আন্দোলনে অংশ নেন সাজেদুর রহমান ওমর। পরে বিকেলে আসামিদের আক্রমণে মাথায় গুলিবিদ্ধ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় ২৪ আগস্ট মারা যান। এ ঘটনায় গত ৩ জানুয়ারি যাত্রাবাড়ী থানায় মামলা হয়।’









মুক্তআলো২৪.কম

 
আরও পড়ুন
রাজনীতি বিভাগের সর্বাধিক পঠিত