ঢাকা, ০২ মে, ২০২৪ || ১৮ বৈশাখ ১৪৩১
Breaking:
মহান মে দিবস পালিত      আগামীকাল শুরু হচ্ছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন      নির্বাচনের প্রস্তুতি ও প্রচারণা দেখতে আওয়ামী লীগকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে বিজেপি     
Mukto Alo24 :: মুক্ত আলোর পথে সত্যের সন্ধানে
সর্বশেষ:
  ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের কারণে আরো বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা        তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে        থাইল্যান্ড সফর নিয়ে আগামীকাল সকালে সাংবাদিকদের ব্রিফ করবেন প্রধানমন্ত্রী        বিলাসিতা ছেড়ে শ্রমিকদের কল্যাণে বিশেষ নজর দিতে শিল্প মালিকদের প্রতি প্রধানমন্ত্রী     
২০৬৭

মানাউসের এরিনা ডি অ্যামাজোনিয়া বিশ্বকাপ মাতানো স্টেডিয়াম-৫

অনলাইন ডেস্ক

প্রকাশিত: ৮ জুলাই ২০১৪   আপডেট: ১০ আগস্ট ২০১৪

ব্রাজিল বিশ্বকাপ মাতাচ্ছে ছোট বড় মোট ১২টি স্টেডিয়াম। এর একেকটির সৌন্দর্য, দর্শক ধারণক্ষমতা, সুযোগ-সুবিধা একেকরকম।পাঠকদের জন্য ১২টি স্টেডিয়াম পরিচিতির পঞ্চমটি দেওয়া হলো আজ। ব্রাজিলের সর্বাধিক উত্তরের শহর মানাউসের এ স্টেডিয়ামের দর্শক ধারণক্ষমতা ৪২ হাজার ৩৭৪ জন। এস্তাডিও ভিভালদাও নামে এটি প্রথম প্রতিষ্ঠা করা হয় ১৯৭০ সালে। ২০০৯ সালে নতুন করে নির্মাণের লক্ষ্যে ভেঙে ফেলা হয় সেটি। সরকারি ব্যয় প্রায় ১৮৬ মিলিয়ন পাউন্ড।

বেইজিংয়ের পাখির বাসার মতো তৈরি স্টেডিয়ামের নকশা অনুসরণ করা হয়েছে এর নির্মাণে। চব্বিশ ঘণ্টাই ব্যস্ত থেকেছেন নির্মাণ শ্রমিকরা। সমুদ্র সমতল থেকে এর উচ্চতা প্রায় ২৩৬ ফুট। আবহাওয়ায় মৌসুমী ঝড়ের আশঙ্কা প্রবল। গড় তাপমাত্রা ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। জুন মাসে বজ্ব্রসহ বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা ৪০ শতাংশ।

ঘড়ির কাঁটার অবস্থান গ্রিনিচ মিন টাইম থেকে চার ঘণ্টা পিছিয়ে। রিও থেকে দূরত্ব আড়াই হাজার মাইলের ওপরে। গোটা স্টেডিয়ামটাই নির্মিত হয়েছে প্রধানত পর্তুগাল থেকে আমদানি করা ইস্পাতের কাঠামো দিয়ে। দর্শকের চোখে মাঠটা দেখাবে অনেকটা কোনো আদিবাসীর হাতে বানানো ঝুড়ির মতো। পুরনো স্টেডিয়ামের প্রায় ৯৫ ভাগ উপকরণ কাজে লাগানো হয় নতুনের নির্মাণকাজে।

 

 

আরও পড়ুন
ফিচার বিভাগের সর্বাধিক পঠিত