রাষ্ট্রপতির জনগণের পাশে থাকতে সাংসদদের প্রতি আহ্বান
মুক্তআলো২৪.কম
সংসদ সদস্যদের সরকার ও জনগণের মধ্যকার সেতুবন্ধ হিসেবে আখ্যায়িত করে তাঁদের জনগণের প্রয়োজনের সময় পাশে থাকার আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ।
রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘বাংলাদেশের জনগণের চাওয়া-পাওয়া খুবই সীমিত। অল্পতেই তারা খুশি হয়। নির্বাচিত প্রতিনিধি হিসেবে সংসদ সদস্যদের কাছে জনগণের প্রত্যাশা থাকে প্রয়োজনের সময় তারা যেন তাঁকে কাছে পায়। তাই আপনারা নির্বাচনী এলাকার সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখবেন এবং জনগণের প্রয়োজনের সময় তাদের পাশে দাঁড়াবেন।’
সংসদ সদস্যদের সরকার ও জনগণের মধ্যকার সেতুবন্ধ হিসেবে আখ্যায়িত করে তাঁদের জনগণের প্রয়োজনের সময় পাশে থাকার আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ।
রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘বাংলাদেশের জনগণের চাওয়া-পাওয়া খুবই সীমিত। অল্পতেই তারা খুশি হয়। নির্বাচিত প্রতিনিধি হিসেবে সংসদ সদস্যদের কাছে জনগণের প্রত্যাশা থাকে প্রয়োজনের সময় তারা যেন তাঁকে কাছে পায়। তাই আপনারা নির্বাচনী এলাকার সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখবেন এবং জনগণের প্রয়োজনের সময় তাদের পাশে দাঁড়াবেন।’
আজ সোমবার বঙ্গভবনে প্রধানমন্ত্রী, স্পিকার, মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যদের সম্মানে আয়োজিত নৈশভোজ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যে রাষ্ট্রপতি এ আহ্বান জানান।
সংসদ সদস্যদের সরকার ও জনগণের মধ্যকার সেতুবন্ধ হিসেবে আখ্যায়িত করে তাঁদের জনগণের প্রয়োজনের সময় পাশে থাকার আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ।
রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘বাংলাদেশের জনগণের চাওয়া-পাওয়া খুবই সীমিত। অল্পতেই তারা খুশি হয়। নির্বাচিত প্রতিনিধি হিসেবে সংসদ সদস্যদের কাছে জনগণের প্রত্যাশা থাকে প্রয়োজনের সময় তারা যেন তাঁকে কাছে পায়। তাই আপনারা নির্বাচনী এলাকার সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখবেন এবং জনগণের প্রয়োজনের সময় তাদের পাশে দাঁড়াবেন।’
আজ সোমবার বঙ্গভবনে প্রধানমন্ত্রী, স্পিকার, মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যদের সম্মানে আয়োজিত নৈশভোজ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যে রাষ্ট্রপতি এ আহ্বান জানান।
রাষ্ট্রপতির মতে, সংসদ সদস্যরা জনগণের পাশে থাকলে দল ও সরকারের সঙ্গে জনগণের সম্পর্ক ও যোগাযোগ মজবুত ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত হবে। মনে রাখবেন, আপনারা হচ্ছেন সরকার ও জনগণের মধ্যে সেতুবন্ধ। তাই এ বন্ধন যত বেশি মজবুত ও দৃঢ় হবে, উন্নয়ন ও গণতন্ত্রের বিকাশও তত বেশি টেকসই হবে।
গণতন্ত্র ও উন্নয়নের বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখা সব প্রয়াত সংসদ সদস্যকে স্মরণ করে রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ বলেন, ‘আপনারা জানেন, ১৯৭২ সালে লেজিসলেটিভ অ্যাসেম্বলি দিয়ে সংসদে আমার পথচলা শুরু এবং ২০১৩ সালের মার্চ মাসের মাঝামাঝি তা শেষ হয়। সংসদের সঙ্গে আমার সম্পর্ক মনের ও প্রাণের। প্রায়ই মনটা চায় সংসদে গিয়ে কার্যক্রম দেখি এবং আপনাদের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ ও গল্পগুজব করে সময় কাটাই। কিন্তু জনগণের ভোগান্তির কথা চিন্তা করে ইচ্ছা থাকলেও উপায় থাকে না। তবে সংসদে না গেলেও আমি টেলিভিশনে নিয়মিত সংসদ কার্যক্রম দেখি।’
বর্তমান ও বিগত সংসদে সরকারি ও বিরোধী দল সংসদকে কার্যকর করতে যে সমন্বিত উদ্যোগ নিয়েছে, তা খুবই প্রশংসনীয় উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমি আশা করি, ভবিষ্যতেও এ ধারা অব্যাহত থাকবে। সংসদ হয়ে উঠবে সরকারের সব কর্মকাণ্ডের কেন্দ্রবিন্দু। উন্নয়ন ও গণতন্ত্র এগিয়ে যাবে একই সঙ্গে।’
রাষ্ট্রপতির সংশ্লিষ্ট সচিবরা এ সময় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
মুক্তআলো২৪.কম
- দেশে ফিরেছেন জয় স্ত্রী ও মেয়েকে নিয়ে
- আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ না দিয়ে যা হলো বেদনাদায়ক: ডা. উত্তম কুমার
- আজ চা শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলবেন প্রধানমন্ত্রী
- ১৯৭৫ সালের ১৫ ই আগস্ট কাকডাকা ভোরে
আজ জাতীয় শোক দিবস. - ঈদের আগেই কর্মহীনদের নগদ আর্থিক সহায়তা দেয়া হবে : প্রধানমন্ত্রী
- মোদিকে টেলিফোন শেখ হাসিনার
- আগামীকাল পহেলা বৈশাখ,বাংলা ১৪২৬ সালের প্রথম দিন
- প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট
- প্রধানমন্ত্রী ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার উদ্বোধন করলেন
- সাঈদ সাহেব আপনি এই বেড়া-সাঁথিয়ায় ঝামেলা করতে চান:শামীম ওসমান
- মমতাকে ফোন করে সাইক্লোনে ক্ষয়ক্ষতির খবর নিলেন প্রধানমন্ত্রী
- করোনায় মারা গেলেন সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী আনোয়ারুল কবির
- ১৭ মার্চ টুঙ্গিপাড়া যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
- ২৫টি মোবাইল অ্যাপস চালু সেবা জনগণের কাছে পৌঁছে দিতে
- `আমরা বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নিরাপত্তা রক্ষী হবো`