ঢাকা, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪ || ১১ বৈশাখ ১৪৩১
Breaking:
রাঙ্গামাটির সাজেকে ট্রাক খাদে পড়ে ছয়জন নিহত, আহত-৭      কক্সবাজারে ভোটার তালিকায় থাকা রোহিঙ্গাদের তালিকা চেয়ে হাইকোর্ট আদেশ     
Mukto Alo24 :: মুক্ত আলোর পথে সত্যের সন্ধানে
সর্বশেষ:
  বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে মরিশাসের প্রতি আহ্বান তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রীর        মন্ত্রী-এমপি’র স্বজনরা প্রার্থিতা প্রত্যাহার না করলে ব্যবস্থা: ওবায়দুল কাদের        থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা     
৪৪৪

এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় পাসের হার ৯৫.২৬

মুক্তআলো২৪.কম

প্রকাশিত: ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২২  


এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা ফল আজ প্রকাশ করা হয়েছে। মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ডসহ সকল বোর্ডের পরীক্ষার গড় পাসের হার ৯৫ দশমিক ২৬ শতাংশ।

এ বছরে করোনা ভাইরাস পরিস্থিতিতে ২০২১ সালের এই পরীক্ষা সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে অনুষ্ঠিত হয়।
 
২০২১ সালের এইচএসসি পরীক্ষায় ৯ টি সাধারণ বোর্ডে  পাসের হার ৯৫ দশমিক ৫৭ শতাংশ। কারিগরি বোর্ডে পাসের হার ৯২ দশমিক ৮৫ শতাংশ। মাদরাসা বোর্ডে পাসের হার ৯৫ দশমিক ৪৯ শতাংশ।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ রোববার দুপুরে গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ২০২১ সালের উচ্চ মাধ্যমিকের ফল ঘোষণা করেন। পরে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট মিলনায়তন থেকে এই ফলাফল প্রকাশ করেন শিক্ষামন্ত্রী ডা.দীপু মনি।

এ বছরে এইচএসসি পরীক্ষায় মোট শিক্ষার্থী ছিল ১৪ লাখ ৩ হাজার ২৪৪ জন। এই শিক্ষার্থীদের মধ্যে পরীক্ষায়  অংশ নেয় ১৩ লাখ ৭১ হাজার ৬৮১ জন। উত্তীর্ণ পরীক্ষার্থী ১৩ লাখ ৬ হাজার ৭১৮ জন। এরমধ্যে ১ লাখ ৮৯ হাজার ১৬৯ জন জিপিএ ৫ পেয়েছে, উর্ত্তীণের মোট সংখ্যার ১৩ দশমিক ৭৯ শতাংশ। 

২০২০ সালে মোট পরীক্ষার্থী ছিল ১৩ লাখ ৬৭ হাজার ৩৭৭ জন। এরমধ্যে অংশগ্রহণ করেছিল ১৩ লাখ ৬৭ হাজার ৩৭৭ জন। উত্তীর্ণ পরীক্ষার্থী ছিল ১৩ লাখ ৬৭ হাজার ৩৭৭ জন। পাসের হার ছিল শতভাগ।

এবার ৯ হাজার ১১ টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মধ্যে শতভাগ উত্তীর্ণ প্রতিষ্ঠান ১ হাজার ৯৩৪ টি। কেন্দ্র সংখ্যা ২ হাজার ৬২১ টি।  উত্তীর্ণ হয়নি এমন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ৫ টি।

আগের বছরের চেয়ে এবার জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা বেড়েছে ২৭ হাজার ৩৬২ জন। ২০১৯ সালে উচ্চ মাধ্যমিক ও সমমানের পরীক্ষায় পাস করেছিল ৭৩ দশমিক ৯৩ শতাংশ শিক্ষার্থী। তাদের মধ্যে মোট ৪৭ হাজার ২৮৬ জন শিক্ষার্থী জিপিএ -৫ পেয়েছিল।

ফলাফল প্রকাশের পর শিক্ষামন্ত্রী বলেন, প্রতিবছর এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহে উচ্চমাধ্যমিক,আলিম,উচ্চমাধ্যমিক ভোকেশনাল,উচ্চমাধ্যমিক ব্যবসায় ব্যবস্থাপনা ও ডিপ্লোমা ইন কমার্স পরীক্ষা শুরু হয় এবং মুল্যায়ন শেষে জুলাই মাসে ফল প্রকাশ করা হয়ে থাকে। 

তিনি বলেন,এ বছর কোভিড-১৯ জনিত অতিমারীর কারণে সময়মত পরীক্ষা গ্রহণ সম্ভব হয়নি। পরবর্তীতে পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হওয়ায় গ্রুপভিত্তিক তিনটি নৈর্বাচনিক বিষয়ে ছয় পত্রে পুনর্বিন্যাসকৃত সিলেবাস,সংক্ষিপ্ত সময় এবং নম্বর বন্টনে পরিবর্তন এনে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

 

 

 

মুক্তআলো২৪.কম

আরও পড়ুন
শিক্ষা ও গবেষণা বিভাগের সর্বাধিক পঠিত