রাষ্ট্রপতির জনগণের পাশে থাকতে সাংসদদের প্রতি আহ্বান

মুক্তআলো২৪.কম

মুক্ত আলো

প্রকাশিত : ০১:০১ এএম, ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২০ মঙ্গলবার


সংসদ সদস্যদের সরকার ও জনগণের মধ্যকার সেতুবন্ধ হিসেবে আখ্যায়িত করে তাঁদের জনগণের প্রয়োজনের সময় পাশে থাকার আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ।


রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘বাংলাদেশের জনগণের চাওয়া-পাওয়া খুবই সীমিত। অল্পতেই তারা খুশি হয়। নির্বাচিত প্রতিনিধি হিসেবে সংসদ সদস্যদের কাছে জনগণের প্রত্যাশা থাকে প্রয়োজনের সময় তারা যেন তাঁকে কাছে পায়। তাই আপনারা নির্বাচনী এলাকার সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখবেন এবং জনগণের প্রয়োজনের সময় তাদের পাশে দাঁড়াবেন।’


সংসদ সদস্যদের সরকার ও জনগণের মধ্যকার সেতুবন্ধ হিসেবে আখ্যায়িত করে তাঁদের জনগণের প্রয়োজনের সময় পাশে থাকার আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ।

রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘বাংলাদেশের জনগণের চাওয়া-পাওয়া খুবই সীমিত। অল্পতেই তারা খুশি হয়। নির্বাচিত প্রতিনিধি হিসেবে সংসদ সদস্যদের কাছে জনগণের প্রত্যাশা থাকে প্রয়োজনের সময় তারা যেন তাঁকে কাছে পায়। তাই আপনারা নির্বাচনী এলাকার সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখবেন এবং জনগণের প্রয়োজনের সময় তাদের পাশে দাঁড়াবেন।’

আজ সোমবার বঙ্গভবনে প্রধানমন্ত্রী, স্পিকার, মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যদের সম্মানে আয়োজিত নৈশভোজ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যে রাষ্ট্রপতি এ আহ্বান জানান।


সংসদ সদস্যদের সরকার ও জনগণের মধ্যকার সেতুবন্ধ হিসেবে আখ্যায়িত করে তাঁদের জনগণের প্রয়োজনের সময় পাশে থাকার আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ।

রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘বাংলাদেশের জনগণের চাওয়া-পাওয়া খুবই সীমিত। অল্পতেই তারা খুশি হয়। নির্বাচিত প্রতিনিধি হিসেবে সংসদ সদস্যদের কাছে জনগণের প্রত্যাশা থাকে প্রয়োজনের সময় তারা যেন তাঁকে কাছে পায়। তাই আপনারা নির্বাচনী এলাকার সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখবেন এবং জনগণের প্রয়োজনের সময় তাদের পাশে দাঁড়াবেন।’

আজ সোমবার বঙ্গভবনে প্রধানমন্ত্রী, স্পিকার, মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যদের সম্মানে আয়োজিত নৈশভোজ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যে রাষ্ট্রপতি এ আহ্বান জানান।


রাষ্ট্রপতির মতে, সংসদ সদস্যরা জনগণের পাশে থাকলে দল ও সরকারের সঙ্গে জনগণের সম্পর্ক ও যোগাযোগ মজবুত ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত হবে। মনে রাখবেন, আপনারা হচ্ছেন সরকার ও জনগণের মধ্যে সেতুবন্ধ। তাই এ বন্ধন যত বেশি মজবুত ও দৃঢ় হবে, উন্নয়ন ও গণতন্ত্রের বিকাশও তত বেশি টেকসই হবে।

গণতন্ত্র ও উন্নয়নের বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখা সব প্রয়াত সংসদ সদস্যকে স্মরণ করে রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ বলেন, ‘আপনারা জানেন, ১৯৭২ সালে লেজিসলেটিভ অ্যাসেম্বলি দিয়ে সংসদে আমার পথচলা শুরু এবং ২০১৩ সালের মার্চ মাসের মাঝামাঝি তা শেষ হয়। সংসদের সঙ্গে আমার সম্পর্ক মনের ও প্রাণের। প্রায়ই মনটা চায় সংসদে গিয়ে কার্যক্রম দেখি এবং আপনাদের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ ও গল্পগুজব করে সময় কাটাই। কিন্তু জনগণের ভোগান্তির কথা চিন্তা করে ইচ্ছা থাকলেও উপায় থাকে না। তবে সংসদে না গেলেও আমি টেলিভিশনে নিয়মিত সংসদ কার্যক্রম দেখি।’


বর্তমান ও বিগত সংসদে সরকারি ও বিরোধী দল সংসদকে কার্যকর করতে যে সমন্বিত উদ্যোগ নিয়েছে, তা খুবই প্রশংসনীয় উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমি আশা করি, ভবিষ্যতেও এ ধারা অব্যাহত থাকবে। সংসদ হয়ে উঠবে সরকারের সব কর্মকাণ্ডের কেন্দ্রবিন্দু। উন্নয়ন ও গণতন্ত্র এগিয়ে যাবে একই সঙ্গে।’

রাষ্ট্রপতির সংশ্লিষ্ট সচিবরা এ সময় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

মুক্তআলো২৪.কম